মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ, ২০১৩
কখনো যদি মনে করো.....
একা হয়ে গেছো তুমি.....
কাছের মানুষটাও দিয়েছে দু:খ তোমায়.....
তবে চলে এসো সেই.....
পরিচিত আগের ঠিকানায়.....
আমি থাকব দাড়িয়ে.....
স্বাগত জানাতে তোমায়.....
ভুল করেও পুরোনো কথা.....
আমি তুলবো না আর.....
কি ছিল অপরাধ.....
কি ছিল ভুল তোমার.....
আবার নতুন করে.....
সাজাবো জীবন দুজনায়.....
ভাঙ্গা মন লাগাবো জোড়া আমি ভালবাসায়.....
আঘাতের দাগ মুছে যাবে সুখের ছোয়ায়.....
আবার সোনালী স্মৃতি হবে লেখা কবিতায়..
একা হয়ে গেছো তুমি.....
কাছের মানুষটাও দিয়েছে দু:খ তোমায়.....
তবে চলে এসো সেই.....
পরিচিত আগের ঠিকানায়.....
আমি থাকব দাড়িয়ে.....
স্বাগত জানাতে তোমায়.....
ভুল করেও পুরোনো কথা.....
আমি তুলবো না আর.....
কি ছিল অপরাধ.....
কি ছিল ভুল তোমার.....
আবার নতুন করে.....
সাজাবো জীবন দুজনায়.....
ভাঙ্গা মন লাগাবো জোড়া আমি ভালবাসায়.....
আঘাতের দাগ মুছে যাবে সুখের ছোয়ায়.....
আবার সোনালী স্মৃতি হবে লেখা কবিতায়..
ভালোবাসার মানুষটি সত্যিই সবার থেকে আলাদা.....
সে যেন সবার মাঝে থেকেও সবার ওপরে.....
চোখ বন্ধ করলেও তার অস্তিত্ব ভেসে ওঠে চোখের সামনে.....♥ :)
তাকে জড়িয়ে ধরার মূহুর্ত.....
উফ্ !
সে এক অসাধারণ ফিলিংস.....♥ :D
তার কপালে আলতো করে kiss করে তাকে " i love you " বলার পর যখন প্রতিউত্তরে তার মুখ থেকে " i love u too " শুনি তখন মনে হয় এটাই পৃথিবীর সেরা বাক্য.....♥ :p
তার হাতটি ধরে বহুধুর চলার পরও মনে হয় যেন এইমাত্রই তো হাঁটা শুরু করলাম, আরো অনেক পথ পেরোলেও তখন ক্লান্তি গ্রাস করবে না.....♥ :)
তার ছোট ছোট কথায় রাগ-অভিমান করা, নাক ফুলে লাল হয়ে যাওয়ার পর যেন তাকে আরও বেশি সুন্দর লাগে তখন মনে হয় তাকে এই বুকের মাঝেই সারাটি জীবন জড়িয়ে রাখি.....♥ ^_^
আমি ভূল করলে তাকে sorry বলতেও খারাপ লাগে না.....
কারণ sorry বলা মানে তার কাছে ছোট হওয়া নয় বরং সর্ম্পকটাকেই সবকিছুর উর্ধ্বে দেখা.....♥ :)
মাঝে মাঝে গলা ফাটিয়ে চিত্কার করে বলতে ইচ্ছা করে " অননেক
বেশি ভালোবাসি তোমাকে, অননেক বেশি "......♥
সে যেন সবার মাঝে থেকেও সবার ওপরে.....
চোখ বন্ধ করলেও তার অস্তিত্ব ভেসে ওঠে চোখের সামনে.....♥ :)
তাকে জড়িয়ে ধরার মূহুর্ত.....
উফ্ !
সে এক অসাধারণ ফিলিংস.....♥ :D
তার কপালে আলতো করে kiss করে তাকে " i love you " বলার পর যখন প্রতিউত্তরে তার মুখ থেকে " i love u too " শুনি তখন মনে হয় এটাই পৃথিবীর সেরা বাক্য.....♥ :p
তার হাতটি ধরে বহুধুর চলার পরও মনে হয় যেন এইমাত্রই তো হাঁটা শুরু করলাম, আরো অনেক পথ পেরোলেও তখন ক্লান্তি গ্রাস করবে না.....♥ :)
তার ছোট ছোট কথায় রাগ-অভিমান করা, নাক ফুলে লাল হয়ে যাওয়ার পর যেন তাকে আরও বেশি সুন্দর লাগে তখন মনে হয় তাকে এই বুকের মাঝেই সারাটি জীবন জড়িয়ে রাখি.....♥ ^_^
আমি ভূল করলে তাকে sorry বলতেও খারাপ লাগে না.....
কারণ sorry বলা মানে তার কাছে ছোট হওয়া নয় বরং সর্ম্পকটাকেই সবকিছুর উর্ধ্বে দেখা.....♥ :)
মাঝে মাঝে গলা ফাটিয়ে চিত্কার করে বলতে ইচ্ছা করে " অননেক
বেশি ভালোবাসি তোমাকে, অননেক বেশি "......♥
আমি তোকে ছেড়ে অনেক দূরে চলে যাবো.....
ছেলে : চুপ থাক.....
মেয়ে : তুই কথায় কথায় বলিস আমাকে ভালবাসিস না.....
ছেলে : চুপ থাক.....
মেয়ে : হু.. এখন তো আমার কথাও শুনতে ভাল লাগেনা...
ছেলে : চুপ থাকতে বলসি নইলে কানের নিচে একটা দিব.....
মেয়ে : দে.. ওইটাই দে.....
ভালোবাসা তো দিবিনা.....
কানের নিচেই দে.....
ছেলে : চুপ করবি নাকি সত্যি লাগাব ??
মেয়ে : মেরে ফেল আর কতো কষ্ট দিবি ??
ছেলে : আমি তোরে কষ্ট দেই??
মেয়ে : হু দেস.....
ছেলে : তাহলে চলে যা দূরে.. আর কষ্ট পেতে হবেনা.....
মেয়ে : সেটাই তো চাস যে আমি দূরে চলে যাই.....
ছেলে : হু যা ভাগ তুই.....
মেয়ে : রাগ উঠতেছে কিন্তু......
ছেলে : ওইটার অপেক্ষায় তো আসি.....
মেয়ে : মানে??
ছেলে : মানে রাগলে তোকে অনেক সুন্দর লাগে.....
মন চায় বুকে চেপে ধরে রাখি অনন্ত কাল.....♥♥
মেয়ে : তুই এতো ফাজিল কেন?
ছেলে : তুই এতো ভাল তাই আমি এতো ফাজিল.....
এখন চুপ করে করে মাথা রেখে ঘুমা.....
আমি তোর নিঃশ্বাস শুনি.....♥♥
কাউকে কথা দিয়ে জীবনে জড়িয়ে ফেলা অনেক সহজ কিন্তু কঠিন হচ্ছে সেই কথাটি ধরে রাখা.....
কাউকে কথা দেওয়ার আগে বারবার ভেবে দেখবেন কথাটা আপনি রাখতে পারবেন কি না.....
মনে রাখবেন, নদীর মাঝপথে কাউকে ছেড়ে না দিয়ে যদি শুরুতেই বলে দেন যে আপনি নৌকা চালাতে পারেন না তাহলে হয়তো আপনার ভুলে তাকে ডুবে মরতে হবেনা.....
তাই সিদ্ধান্ত নেওয়ার বা দেওয়ার আগে বারবার ভাবুন তার সাথে জড়িত দায়িত্বগুলো পালন করতে পারবেন কিনা.....
সবসময় খেয়াল রাখবেন আপনার ভুলটা কখনো যেন কারোর চোখের পানির মাঝে বেঁচে না থাকে....
কাউকে কথা দেওয়ার আগে বারবার ভেবে দেখবেন কথাটা আপনি রাখতে পারবেন কি না.....
মনে রাখবেন, নদীর মাঝপথে কাউকে ছেড়ে না দিয়ে যদি শুরুতেই বলে দেন যে আপনি নৌকা চালাতে পারেন না তাহলে হয়তো আপনার ভুলে তাকে ডুবে মরতে হবেনা.....
তাই সিদ্ধান্ত নেওয়ার বা দেওয়ার আগে বারবার ভাবুন তার সাথে জড়িত দায়িত্বগুলো পালন করতে পারবেন কিনা.....
সবসময় খেয়াল রাখবেন আপনার ভুলটা কখনো যেন কারোর চোখের পানির মাঝে বেঁচে না থাকে....

একটি ছেলে ও একটি মেয়ে একসাথে বসে আছে.....
(তাদের মধ্যে সম্পর্ক বন্ধুত্বের)
.
হঠাৎ ছেলেটি একটা গোলাপ ফুল বের করল.....
মেয়েটি বললঃ হুমম !! কার জন্যে এটা ??
...

ছেলেটি হাসল.....
আর বললঃ এটা আমার রাজকন্যার জন্যে কিন্তু.....
আমি তাকে এটা দিতে পারতেছি না..... :(
মেয়েঃ চেষ্টা করো ! অন্তত সে তো খুশি হবে.....
ছেলেটি উঠে দাঁড়াল ও হেঁটে চলে গেল.....
মেয়েঃ ওই !! তোমার গোলাপ রেখে গেলা তো.....!
ছেলেঃ আমি তোমাকে বলেছিলাম এটা আমার রাজকন্যার জন্য.....!!♥
মনটা খুব বিষন্ন
আজ, মনের মধ্যে খুব
হাহাকার করছে।। কেন
জানি মনে হচ্ছে কি যেন
হারিয়ে যাচ্ছে জীবন
থেকে।। সেদিনের
ভালো লাগা গুলো আগের
মত স্পর্শ
করে না মনকে।।
মনটা আজ ভীষণ
একা।।
আকাশ টাকে আজ খুব
বিষন্ন লাগছে।। অনেক
খুজেঁও
একটা তারা পেলাম
না, চাদঁ তো দূরের কথা।।
অনেকদিন ধরে বৃষ্টির
ছোয়াঁ পাচ্ছি না।।
ভুলে গেছি কয়েকদিন
আগেও
বৃষ্টি নেমেছে, তবুও
মনে হচ্ছে অনন্তকাল
ধরে বৃষ্টি হয় নি।।
জীবনে চলার
পথে হারিয়েছি অনেক, যাদেরকে পেয়েছি তাদের
থেকে দূরে সরে গিয়েছি, একা পথ
চলবো বলে।। কিন্তু
যখন একা থাকি, খুব
ইচ্ছে হয় সবাই আমার
পাশে থাকুক, খুব
কাছে থেকে ভালোবাসুক, যতটা আমি চেয়েছি তার
থেকে অনেক বেশী।
আজ, মনের মধ্যে খুব
হাহাকার করছে।। কেন
জানি মনে হচ্ছে কি যেন
হারিয়ে যাচ্ছে জীবন
থেকে।। সেদিনের
ভালো লাগা গুলো আগের
মত স্পর্শ
করে না মনকে।।
মনটা আজ ভীষণ
একা।।
আকাশ টাকে আজ খুব
বিষন্ন লাগছে।। অনেক
খুজেঁও
একটা তারা পেলাম
না, চাদঁ তো দূরের কথা।।
অনেকদিন ধরে বৃষ্টির
ছোয়াঁ পাচ্ছি না।।
ভুলে গেছি কয়েকদিন
আগেও
বৃষ্টি নেমেছে, তবুও
মনে হচ্ছে অনন্তকাল
ধরে বৃষ্টি হয় নি।।
জীবনে চলার
পথে হারিয়েছি অনেক, যাদেরকে পেয়েছি তাদের
থেকে দূরে সরে গিয়েছি, একা পথ
চলবো বলে।। কিন্তু
যখন একা থাকি, খুব
ইচ্ছে হয় সবাই আমার
পাশে থাকুক, খুব
কাছে থেকে ভালোবাসুক, যতটা আমি চেয়েছি তার
থেকে অনেক বেশী।
আরেকটু কাছে সরে এসো
ভালো করে দেখে নেই তোমায়।
বহু দিনের লুকানো ইচ্ছে আমার
মনের সাধ মিটিয়ে আমি দেখতে চাই তোমায়।
খুব কাছে থেকে একদিন
তোমাকে দেখবো বলে
আমি কতো পূর্ণিমা অমাবস্যা
পার করে দিয়েছি নির্ঘুম,
কাটিয়েছি কতো অস্থির দিন রাত।
কতো দিন আমি মনে মনে ভেবেছি তোমায়
কতো কথা বলেছি অবিরাম।
কতো দিন আমার ভাবনায়
আমার স্বপ্ন গুলি ছুঁয়ে দিয়েছে তোমায়।
তোমার দিকে অপলক তাকিয়ে থেকেছি আমি
দেখেছি তোমার দুই চোখ জুড়ে
কোনও এক স্বপ্নের গাঢ় ছায়া
আমি সেই স্বপ্নময় চোখের দিকে
বিভোর হয়ে তাকিয়ে থেকেছি কতো।
এবার আমার স্বপ্নের তুমি
সত্যি হয়ে সামনে এসে দাঁড়াও একটি বার
আমি প্রান ভরে দেখে নেই তোমায়।
ভালো করে দেখে নেই তোমায়।
বহু দিনের লুকানো ইচ্ছে আমার
মনের সাধ মিটিয়ে আমি দেখতে চাই তোমায়।
খুব কাছে থেকে একদিন
তোমাকে দেখবো বলে
আমি কতো পূর্ণিমা অমাবস্যা
পার করে দিয়েছি নির্ঘুম,
কাটিয়েছি কতো অস্থির দিন রাত।
কতো দিন আমি মনে মনে ভেবেছি তোমায়
কতো কথা বলেছি অবিরাম।
কতো দিন আমার ভাবনায়
আমার স্বপ্ন গুলি ছুঁয়ে দিয়েছে তোমায়।
তোমার দিকে অপলক তাকিয়ে থেকেছি আমি
দেখেছি তোমার দুই চোখ জুড়ে
কোনও এক স্বপ্নের গাঢ় ছায়া
আমি সেই স্বপ্নময় চোখের দিকে
বিভোর হয়ে তাকিয়ে থেকেছি কতো।
এবার আমার স্বপ্নের তুমি
সত্যি হয়ে সামনে এসে দাঁড়াও একটি বার
আমি প্রান ভরে দেখে নেই তোমায়।
যে কোন একটা ফুলের নাম বল
- দুঃখ ।
- যে কোন একটা নদীর নাম বল
- বেদনা ।
- যে কোন একটা গাছের নাম বল
...
- দীর্ঘশ্বাস ।
- যে কোন একটা নক্ষত্রের নাম বল
- অশ্রু ।
- এবার আমি তোমার ভবিষ্যত বলে দিতে পারি ।
- বলো ।
- খুব সুখী হবে জীবনে ।
শ্বেত পাথরে পা ।
সোনার পালঙ্কে গা ।
এগুতে সাতমহল
পিছোতে সাতমহল ।
ঝর্ণার জলে স্নান
ফোয়ারার জলে কুলকুচি ।
তুমি বলবে, সাজবো ।
বাগানে মালিণীরা গাঁথবে মালা
ঘরে দাসিরা বাটবে চন্দন ।
তুমি বলবে, ঘুমবো ।
অমনি গাছে গাছে পাখোয়াজ তানপুরা,
অমনি জোৎস্নার ভিতরে এক লক্ষ নর্তকী ।
সুখের নাগর দোলায় এইভাবে অনেকদিন ।
তারপর
বুকের ডান পাঁজরে গর্ত খুঁড়ে খুঁড়ে
রক্তের রাঙ্গা মাটির পথে সুড়ঙ্গ কেটে কেটে
একটা সাপ
পায়ে বালুচরীর নকশা
নদীর বুকে ঝুঁকে-পড়া লাল গোধূলি তার চোখ
বিয়েবাড়ির ব্যাকুল নহবত তার হাসি,
দাঁতে মুক্তোর দানার মত বিষ,
পাকে পাকে জড়িয়ে ধরবে তোমাকে
যেন বটের শিকড়
মাটিকে ভেদ করে যার আলিঙ্গন ।
ধীরে ধীরে তোমার সমস্ত হাসির রং হলুদ
ধীরে ধীরে তোমার সমস্ত গয়নায় শ্যাওলা
ধীরে ধীরে তোমার মখমল বিছানা
ফোঁটা ফোঁটা বৃষ্টিতে, ফোঁটা ফোঁটা বৃষ্টিতে সাদা ।
- সেই সাপটা বুঝি তুমি ?
- না ।
- তবে ?
- স্মৃতি ।
বাসর ঘরে ঢুকার সময় যাকে ফেলে এসেছিলে
পোড়া ধুপের পাশে
ভালবাসা মানে কি ?
একে অপরের হাতে হাত রাখা ,
নাকি দূর থেকে তার চোখে চোখ রাখা ?
ভালবাসা মানে কি ?
...
একই পায়ের ছন্দে পাশাপাশি এগিয়ে চলা .
নাকি , অফুরন্ত না বলা কথা গুলো বলে চলা ?
ভালবাসা মানে কি ?
গভীর সুমুদ্রে মিশে যাওয়া আকাশ কে দেখা ,
নাকি , একেঅপরের চোখে নিহিত ভালবাসা কে দেখা ?
ভালবাসা মানে কি ?
লিখতে পড়তে শুধু তার ই কথা মনে করা .
নাকি , বইয়ের পাতায় শুধু তার ছবি ভেসে উঠছে মনে করা ?
ভালবাসা মানে কি ?
সমস্ত কাজকে ভুলে যাওয়া ,
নাকি , প্রতিটা মুহুর্তে শুধু তাকেই মনের মাঝে খুঁজে পাওয়া ?
ভালবাসা মানে কি ?
সময়ের মুল্য দেওয়া .
নাকি , তাকে নিয়ে ভাবতে ভাবতে মূল্যবান সময় কে নষ্ট হতে দেয়া ?
ভালবাসা মানে কি ?
নিজের সমস্ত ইচ্ছা কে দমিয়ে দেওয়া .
নাকি , তার সমস্ত ইচ্ছা কে গুরত্ব দেওয়া ?
ভালবাসা মানে কি ?
মিথ্যা কথার খনি আগলা করা ,
নাকি , মিথ্থা কথা কে রং চড়িয়ে সত্যি করা ?
ভালবাসা মানে কি ?
অন্ধকার রাস্তা ধরে পাসাপাসি হেটে চলা ,
নাকি , যা পাওয়া হয়নি এখনো ,তার জন্য প্রতিক্ষা করে চলা ?
ভালবাসা মানে কি ?
রঙিন প্রজাপ্রতি কে ইচ্ছামত কাছে পাওয়া .
নাকি , অধরা অন্য কারোর দিকে বারে বারে ছুটে যাওয়া ?
ভালবাসা মানে কি ?
মনের কোনো অজানা তৃষ্ণাকে মেটানো ,
নাকি , দুটি ঠোটের স্পর্শে তৃষ্ণা কে মেটানো ?
ভালবাসা মানে কি ?
কল্পনার আনন্দে ভেসে থাকা ,
নাকি , শরীরের স্পর্স আনন্দে মেতে থাকা ?
ভালবাসা মানে কি ?
দুটি শরীর এক হওয়ার টান ,
নাকি , প্রেম নিছক ই মনের দুরন্ত টান ?
ভালবাসা মানে কি ?
পৃথিবীর কিছু অদেখাকে দেখার আসা ,
নাকি , শুধু ই মনের ও চোখের নেশা??
মনটা আজ ভীষণ
খারাপ।।বারবার চোখ
ভিজে উঠছে।।
জল সিক্ত চোখ
...
মুছে ফেলার
সাথে সাথে তা জলে ভরে যাচ্ছে।।
কি যে করবো,বুঝে উঠতে পারছি না।।
নিঃসঙ্গতা আমার
চারপাশ
জুড়ে,একাকীত্ব
আমার মনের মাঝে।।
তবুও মনটা যে আজ খুব
অস্থির।।
পার্কে একা বসে চুপচাপ
আকাশের
দিকে তাকিয়ে আছি।।
নিজেকে কোন ভাবেই
সামলাতে পারছি না।।
বৃষ্টি নামতে শুরু
করেছে।।
আমিও
থেমে নেই,কষ্টের
সীমা আমার বাধঁ
ভেঙ্গে দিয়েছে।।
আমি আর সহ্য
করতে পারছি না।। আর
তাই সুতাবিহীন ঘুড়ির
মতো উড়েই চলেছি,
একা নিঃসঙ্গতাকে ভালোবেসে,
অশ্রুসজলে।।
যদি কেউ আপনাকে খুব
ভালোবাসত!
ভালোবাসায়
রাঙিয়ে দিতো আপনার
প্রতিটি মূর্হূত।।
...
তাহলে বোধ হয়
ভালোবাসার
প্রতি আপনার
আকর্ষণ বেশ
খানিকতা কমেই যেত।
যেটা আপনি না চাইতেই
পেয়ে যাবেন
তার প্রতি খুব
একটা মোহ কাজ
করে না।।
মোহ
না থাকলে ভালোবাসাও
থাকে না।।
এভাবেই
আপনাকে যে নিজের
জীবনের
থেকেও
বেশী ভালোবাসে,
তার ভালোবাসা
তাই
অপূর্ণতা দোষে দুষ্টুই
থেকে যায়
আজীবন।।
ভালবাসতে নাই
বা পারলেন,
তবে যে আপনাকে এতো
ভালোবাসে তার
ভালোবাসাকে সামান্য
সম্মান
কি দিতে পারেন না!
বা খানিকতা সান্ত্বনা!
যাকে আকড়েঁ ধরে আরো কিছু
দিন
ভালোবেসে যেতে পারে আপনাকে।।
তুই কি আমার দুঃখ হবি ?
আনিসুল হক
.................
তুই কি আমার দুঃখ হবি ?
এই আমি এক উড়নচন্ডী আউলা বাউল
...
রুখো চুলে পথের ধুলো
চোখের নীচে কালো ছায়া।
সেইখানে তুই রাত বিরেতে স্পর্শ দিবি।
তুই কি আমার দুঃখ হবি ?
তুই কি আমার শুষ্ক চোখে অশ্রু হবি ?
মধ্যরাতে বেজে ওঠা টেলিফোনের ধ্বনি হবি ?
তুই কি আমার খাঁ খাঁ দুপুর
নির্জনতা ভেঙে দিয়ে
ডাকপিয়নের নিষ্ঠ হাতে
ক্রমাগত নড়তে থাকা দরজাময় কড়া হবি ?
একটি নীলাভ এনভেলাপে পুরে রাখা
কেমন যেন বিষাদ হবি।
তুই কি আমার শুন্য বুকে
দীর্ঘশ্বাসের বকুল হবি ?
নরম হাতের ছোঁয়া হবি ?
একটুখানি কষ্ট দিবি।
নিজের ঠোট কামড়ে ধরা রোদন হবি ?
একটুখানি কষ্ট দিবি।
প্রতীক্ষার এই দীর্ঘ হলুদ বিকেল বেলায়
কথা দিয়েও না রাখা এক কথা হবি ?
একটুখানি কষ্ট দিবি।
তুই কি একা আমার হবি ?
তুই কি আমার একান্ত এক দুঃখ হবি
সেদিন পথে মুখোমুখি চোখাচোখি
বুকের মাঝে ধুপধাপ দাপাদাপি,
হঠা৭ থমকে তাকে দিলাম চমকে
বলেই ফেললাম বড্ড সাহস নিয়ে-
কিছু কি বলবেন নাকি?
আমি অতোটা সাহসি নই যে
আপনাকে কিছু বলতে পারি।
তাতো বুঝতেই পেরেছি ক'মাসে
শুধুই যে দেখেছেন চুপিসারে!
তা জনাব,জানতে কি পারি কারন খানা
নাকি জনাবের ঐ কারন টাও অজানা।
বলবো কি আর দেখলেই অবস্থা শেষ
বুঝে নেননা হৃদয়ের টান যে অশেষ!
এতোই যদি লেগেছে টান
দূরে দূরে কেন বোকারাম;
পিছে কেন আসুন না পাশে
ভীরুতা কি পুরুষের সাজে?
পরিচয়টা ছোট বেলা থেকেই, জানিনা কবে থেকে ওর প্রতি মুগ্ধ হয়েছি। শুধু মনে আছে যখনই ওকে দেখেছি ওর কথা শুনেছি মনের মধ্যে ভালবাসা নামের সুপ্ত মুকূল পরিস্ফুটিত হয়েছে। তন্বীর প্রতি আমার ভাললাগাটা ছিল অন্যরকম। আমার মনে হতো ওর নামের সাথে ওর খুব মিল। তন্বী নামটা চিন্তা করলে কল্পনার জগতে রূপকথার রাজকন্যার যে ছবি ফুটে ওঠে, ও ছিল ঠিক সেই রকম।
ভালবাসা নামের সেই আকঙ্খিত শব্দটির মানে যে এতো মধুর তা আগে কখনো বুঝিনি। এক সময় অনুভব করলাম মনের অজান্তেই আমার জীবনটা আমি তন্বীর সাথে জড়িয়ে ফেলেছি। আমার লক্ষ্য, আমার চাওয়া-পাওয়া, আমার স্বপ্ন, আমার ভবিষ্যত সব কিছুই তন্বী নামের একটি বিন্দুতে মিলিত হয়েছে। তন্বীর সাথে আমার যে খুব একটা দেখা হতো বা কথা হতো তা নয়, তারপরও যতটুকু সময় ও আমার পাশে থাকতো আমি স্বপ্নের ভুবনে ঘুরে বেড়াতাম। আমার প্রতি ওর মনোভাব কি তা কখনো বুঝতে পারতাম না। ছোটবেলা থেকেই লাজুক স্বভাবের হওয়ার কারণে ওকে কিছুই বলতে পারতাম না। যতবারই বলতে গিয়েছি প্রসঙ্গ পাল্টে ফেলেছি।
ও যখন ক্লাস নাইনে তখন আমার কাছ থেকে পুরোনো পাঠ্যবই গুলো নিয়েছিল। আমার একটা স্বভাব ছিল মনের সব কথা বইয়ের মধ্যে লেখার, কিন্তু ও যখন আমার কাছ থেকে বইগুলো চাইলো আমার মনে নানা আশংকা দানা বাধতে লাগলো। পাছে ও আমাকে খারাপ ভাবে বা যদি কোন সমস্যা হয়, আমি খুঁজে খুঁজে ওকে নিয়ে লেখা সব কথা মুছে দিলাম। ও আমার বইগুলো নিয়ে চলে গেল। আরো একবার আমি মনের কথা বলার সুযোগ নষ্ট করলাম। তারপর অনেকদিন কেটে গেল ওর সাথে দেখা হয় না।
আজ থেকে প্রায় সাত বছর আগের কথা, এইচ.এস.সি পরীক্ষা শেষ করে মেডিক্যাল ভর্তি কোচিং করছি। টিউশুনির টাকা দিয়ে কিছুদিন আগেই একটি সাদাকালো মোবাইল কিনেছি। ব্যস্ততা বেড়ে গেছে, কিন্তু তন্বী আছে আমার শয়নে-স্বপনে। তারপর হঠাৎ একদিন দুপুরে অচেনা একটা নম্বর থেকে ফোন আসলো। হ্যালো বলার সাথে সাথেই অপর প্রান্ত থেকে যে কন্ঠস্বরটি শুনলাম আমার আর বুঝতে বাকি রইলো না যে এ আর কেউ নয়, আমার বহু আকাঙ্খিত সেই কন্ঠস্বর, এ যে আমার তন্বী।
সাথে সাথে আমার হৃদস্পন্দন বেড়ে গেল, সারা শরীর কাঁপতে লাগলো, শুধু অস্ফুট কন্ঠস্বরে বললাম, “তন্বী কেমন আছো।” অপর প্রান্ত থেকে ও বললো, “দিদার ভাইয়া তোমাকে একটা কথা বলবো, তুমি কি তোমার বইয়ের মধ্যে আমাকে নিয়ে কিছু লিখেছিলে ?” ভাগ্যের লিখন কি আর বদলানো যায়। তন্বীকে নিয়ে লেখা সবকিছু মুছে দিলাম, তারপরও আমার ভালবাসার কথা থেকে গেল! আমার আর বুঝতে বাকি রইলো না, কিন্তু আমি কিছুই বলতে পারলাম না, মোবাইলটা হাত থেকে পরে গেল। তারাতারি তুলে দেখি ও ফোন কেটে দিয়েছে, তবুও ফোন দিলাম। ফোনের দোকানের লোকটা বললো, আপা তো চলে গেছে। আমার আর কিছুই ভাল লাগছিল না।
ছটফট করছিলাম। রাতে কিছু খেতে পারিনি, সারারাত জেগে ছিলাম ভোর হওয়ার আশায়। সকালে উঠেই বারান্দার টব থেকে একটা আধফোটা গোলাপ নিয়ে ছুটলাম ওর স্কুলের উদ্দেশ্যে। সোজা ওর স্কুলের গেটের সামনে গিয়ে দাড়িয়ে রইলাম প্রায় দুই ঘন্টার মতো। স্কুল ছুটি হলো, কিন্তু আমার অস্থির চোখ আর তন্বীকে খুঁজে পাচ্ছেনা। আমি উদ্বগ্রীব হয়ে খুঁজছি আমার তন্বীকে, অবশেষে ওকে দেখলাম। ওর কাছে গেলাম, ও আমাকে দেখে অবাক হলো আর খুব লজ্জা পাচ্ছিল। আমি কোন কথা না বলেই একটা রিক্সা নিয়ে ওকে উঠতে বললাম।
ও অবাক হয়ে জানতে চাইলো কোথায়। কোন উত্তর দিলাম না। ওকে নিয়ে বলধা গার্ডেনে ঢুকলাম। পুকুরের পাশে বসেই হাতে গোলাপটা নিয়ে বললাম, “তন্বী আমি তোমাকে শুধু তোমাকেই অনেক ভালবাসি।” এখনো আমার মনে আছে তারিখটা ৫ই আগস্ট। ও আমার গোলাপটা নিয়ে হেসে বললো, তুমি একটা পাগল। সেই হাসি আমার হৃদয় আজো স্পন্দিত করে। সেইদিন থেকে আমার জীবনটা অন্যরকম হয়ে গেল। আমাদের ভালবাসা কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে উঠলো।
দুজন মিলে প্রতিশ্রুতি করলাম, সারাজীবন একসাথে থাকবো যা কিছুই ঘটুক। এরপর জীবনে অনেক সংকট এসেছে, কিন্তু সবসময় দুজন দুজনের পাশে ছিলাম। আমাদের ভালবাসার সাতটি বছর পেরিয়ে গেছে। আমাদের বন্ধন অটুট আছে, থাকবে ইনশাল্লাহ। কদিন পরেই এই সম্পর্ক পরিপূর্ণতা পাবে আমাদের বিয়ের মাধ্যমে। এখন শুধু এইটুকুই চাওয়া যেন সবসময় দুজন-দুজনকে মন খুলে বলতে পারি, “আমি তোমাকে অনেক ভালবাসি
ভালবাসা নামের সেই আকঙ্খিত শব্দটির মানে যে এতো মধুর তা আগে কখনো বুঝিনি। এক সময় অনুভব করলাম মনের অজান্তেই আমার জীবনটা আমি তন্বীর সাথে জড়িয়ে ফেলেছি। আমার লক্ষ্য, আমার চাওয়া-পাওয়া, আমার স্বপ্ন, আমার ভবিষ্যত সব কিছুই তন্বী নামের একটি বিন্দুতে মিলিত হয়েছে। তন্বীর সাথে আমার যে খুব একটা দেখা হতো বা কথা হতো তা নয়, তারপরও যতটুকু সময় ও আমার পাশে থাকতো আমি স্বপ্নের ভুবনে ঘুরে বেড়াতাম। আমার প্রতি ওর মনোভাব কি তা কখনো বুঝতে পারতাম না। ছোটবেলা থেকেই লাজুক স্বভাবের হওয়ার কারণে ওকে কিছুই বলতে পারতাম না। যতবারই বলতে গিয়েছি প্রসঙ্গ পাল্টে ফেলেছি।
ও যখন ক্লাস নাইনে তখন আমার কাছ থেকে পুরোনো পাঠ্যবই গুলো নিয়েছিল। আমার একটা স্বভাব ছিল মনের সব কথা বইয়ের মধ্যে লেখার, কিন্তু ও যখন আমার কাছ থেকে বইগুলো চাইলো আমার মনে নানা আশংকা দানা বাধতে লাগলো। পাছে ও আমাকে খারাপ ভাবে বা যদি কোন সমস্যা হয়, আমি খুঁজে খুঁজে ওকে নিয়ে লেখা সব কথা মুছে দিলাম। ও আমার বইগুলো নিয়ে চলে গেল। আরো একবার আমি মনের কথা বলার সুযোগ নষ্ট করলাম। তারপর অনেকদিন কেটে গেল ওর সাথে দেখা হয় না।
আজ থেকে প্রায় সাত বছর আগের কথা, এইচ.এস.সি পরীক্ষা শেষ করে মেডিক্যাল ভর্তি কোচিং করছি। টিউশুনির টাকা দিয়ে কিছুদিন আগেই একটি সাদাকালো মোবাইল কিনেছি। ব্যস্ততা বেড়ে গেছে, কিন্তু তন্বী আছে আমার শয়নে-স্বপনে। তারপর হঠাৎ একদিন দুপুরে অচেনা একটা নম্বর থেকে ফোন আসলো। হ্যালো বলার সাথে সাথেই অপর প্রান্ত থেকে যে কন্ঠস্বরটি শুনলাম আমার আর বুঝতে বাকি রইলো না যে এ আর কেউ নয়, আমার বহু আকাঙ্খিত সেই কন্ঠস্বর, এ যে আমার তন্বী।
সাথে সাথে আমার হৃদস্পন্দন বেড়ে গেল, সারা শরীর কাঁপতে লাগলো, শুধু অস্ফুট কন্ঠস্বরে বললাম, “তন্বী কেমন আছো।” অপর প্রান্ত থেকে ও বললো, “দিদার ভাইয়া তোমাকে একটা কথা বলবো, তুমি কি তোমার বইয়ের মধ্যে আমাকে নিয়ে কিছু লিখেছিলে ?” ভাগ্যের লিখন কি আর বদলানো যায়। তন্বীকে নিয়ে লেখা সবকিছু মুছে দিলাম, তারপরও আমার ভালবাসার কথা থেকে গেল! আমার আর বুঝতে বাকি রইলো না, কিন্তু আমি কিছুই বলতে পারলাম না, মোবাইলটা হাত থেকে পরে গেল। তারাতারি তুলে দেখি ও ফোন কেটে দিয়েছে, তবুও ফোন দিলাম। ফোনের দোকানের লোকটা বললো, আপা তো চলে গেছে। আমার আর কিছুই ভাল লাগছিল না।
ছটফট করছিলাম। রাতে কিছু খেতে পারিনি, সারারাত জেগে ছিলাম ভোর হওয়ার আশায়। সকালে উঠেই বারান্দার টব থেকে একটা আধফোটা গোলাপ নিয়ে ছুটলাম ওর স্কুলের উদ্দেশ্যে। সোজা ওর স্কুলের গেটের সামনে গিয়ে দাড়িয়ে রইলাম প্রায় দুই ঘন্টার মতো। স্কুল ছুটি হলো, কিন্তু আমার অস্থির চোখ আর তন্বীকে খুঁজে পাচ্ছেনা। আমি উদ্বগ্রীব হয়ে খুঁজছি আমার তন্বীকে, অবশেষে ওকে দেখলাম। ওর কাছে গেলাম, ও আমাকে দেখে অবাক হলো আর খুব লজ্জা পাচ্ছিল। আমি কোন কথা না বলেই একটা রিক্সা নিয়ে ওকে উঠতে বললাম।
ও অবাক হয়ে জানতে চাইলো কোথায়। কোন উত্তর দিলাম না। ওকে নিয়ে বলধা গার্ডেনে ঢুকলাম। পুকুরের পাশে বসেই হাতে গোলাপটা নিয়ে বললাম, “তন্বী আমি তোমাকে শুধু তোমাকেই অনেক ভালবাসি।” এখনো আমার মনে আছে তারিখটা ৫ই আগস্ট। ও আমার গোলাপটা নিয়ে হেসে বললো, তুমি একটা পাগল। সেই হাসি আমার হৃদয় আজো স্পন্দিত করে। সেইদিন থেকে আমার জীবনটা অন্যরকম হয়ে গেল। আমাদের ভালবাসা কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে উঠলো।
দুজন মিলে প্রতিশ্রুতি করলাম, সারাজীবন একসাথে থাকবো যা কিছুই ঘটুক। এরপর জীবনে অনেক সংকট এসেছে, কিন্তু সবসময় দুজন দুজনের পাশে ছিলাম। আমাদের ভালবাসার সাতটি বছর পেরিয়ে গেছে। আমাদের বন্ধন অটুট আছে, থাকবে ইনশাল্লাহ। কদিন পরেই এই সম্পর্ক পরিপূর্ণতা পাবে আমাদের বিয়ের মাধ্যমে। এখন শুধু এইটুকুই চাওয়া যেন সবসময় দুজন-দুজনকে মন খুলে বলতে পারি, “আমি তোমাকে অনেক ভালবাসি
যত দূরেই যাইনা কেন
থাকবো না যে দূরে
আমায় যখন পড়বে মনে
পাবে হৃদয় ঘরে,
যদি কখনো পরে মনে
আঁধার রাতের মাঝে
ঐ দিগন্তে দেখবে আমায়
তাঁরকারই সাজে,
পূর্ণিমা রাতে দেখ চেয়ে
চন্দ্রিমার ঐ হাসি
আলো ছড়িয়ে বলছি তোমায়
কত ভালোবাসি,
আমাবস্যার নিঝুম রাতে
লাগবে যখন একা
জোঁনাক হয়ে আসব আমি
পাবে আমার দেখা,
হয়ত কাছে পাবে নাকো
চলে যাব দূরে
তবুও জেনো থাকব আমি
তোমার হৃদয় জুড়ে ...
- হৃদয়ের ক্যানভাস
থাকবো না যে দূরে
আমায় যখন পড়বে মনে
পাবে হৃদয় ঘরে,
যদি কখনো পরে মনে
আঁধার রাতের মাঝে
ঐ দিগন্তে দেখবে আমায়
তাঁরকারই সাজে,
পূর্ণিমা রাতে দেখ চেয়ে
চন্দ্রিমার ঐ হাসি
আলো ছড়িয়ে বলছি তোমায়
কত ভালোবাসি,
আমাবস্যার নিঝুম রাতে
লাগবে যখন একা
জোঁনাক হয়ে আসব আমি
পাবে আমার দেখা,
হয়ত কাছে পাবে নাকো
চলে যাব দূরে
তবুও জেনো থাকব আমি
তোমার হৃদয় জুড়ে ...
- হৃদয়ের ক্যানভাস
ভালোবাসা কি?
সংজ্ঞা খুঁজে যাচ্ছি
ডিকশনারির পাতা ঘেটে শেষ করে ফেলেছি
নেট এ খুঁজে যাচ্ছি সেই কত কাল ধরে
এখনো জানতে পারি নি
ভালোবাসা কি।
তোমার সাথে কথা না হলে যে কষ্ট হয় বুকে
তার নাম কি ভালোবাসা?
তোমায় না দেখলে মনটা যেমন উদাস হয়ে ওঠে
সে কি ভালোবাসা?
তুমি অভিমান করলে মনের মাঝে যে উথাল পাথাল ঝড় বয়ে যায়
তার নামই কি ভালোবাসা?
তোমায় খুঁজে না পেয়ে যে ছন্নছাড়া দিন কাটাই
তাকে কি ভালোবাসা বলে?
কি জানি
কিছুতেই ভালোবাসার মানে বুঝতে পারি না।
কেও বলে ভালোবাসা একটা অনুভুতি
যা চাইলেও পাওয়া যায় না,
আবার অনেক সময় না চাইতেও পাওয়া যায়
কেও কেও এত বেশি পায় যে ভালোবাসার যন্ত্রণায় অস্থির হয়ে যায়;
যেমন তুমি।
আবার অনেকে ভালোবাসা না পেয়েও যন্ত্রণায় কাতরায়
ভালোবাসার কাঙাল হয়ে থাকে
যেমন আমি,
তোমার ভালোবাসার পথ চেয়ে থাকি
আর ভালোবাসার মানে খুঁজে বেড়াই
শুধু তুমিই বোঝো না
কিংবা বুঝেও না বোঝার ভান ধরে থাক
আমায় কষ্ট দিতে।
ভালোবাসা কি জ্যোৎস্নার চেয়ে সুন্দর
ভালোবাসা কি কবিতার চেয়ে কষ্টের
ভালোবাসা কি ফুলের সৌরভ
ভালোবাসা কি সাগরের বিশালতা
কিংবা নদীর বয়ে যাওয়া জল
আমি বুঝতে পারি না
আমার কাছে ভালোবাসা মানে
তোমার বাড়ানো হাত আমায় কাছে টানার
কিংবা "শুধুই তুমি"।
আমি কষ্ট কষ্ট সুখ পেয়ে যাচ্ছি
তোমার প্রতিক্ষার প্রহর গুনে
তুমি যেন আবার কষ্ট কষ্ট দুঃখ পেয় না
ভালোবাসার নষ্ট খেলা খেলতে গিয়ে।
সংজ্ঞা খুঁজে যাচ্ছি
ডিকশনারির পাতা ঘেটে শেষ করে ফেলেছি
নেট এ খুঁজে যাচ্ছি সেই কত কাল ধরে
এখনো জানতে পারি নি
ভালোবাসা কি।
তোমার সাথে কথা না হলে যে কষ্ট হয় বুকে
তার নাম কি ভালোবাসা?
তোমায় না দেখলে মনটা যেমন উদাস হয়ে ওঠে
সে কি ভালোবাসা?
তুমি অভিমান করলে মনের মাঝে যে উথাল পাথাল ঝড় বয়ে যায়
তার নামই কি ভালোবাসা?
তোমায় খুঁজে না পেয়ে যে ছন্নছাড়া দিন কাটাই
তাকে কি ভালোবাসা বলে?
কি জানি
কিছুতেই ভালোবাসার মানে বুঝতে পারি না।
কেও বলে ভালোবাসা একটা অনুভুতি
যা চাইলেও পাওয়া যায় না,
আবার অনেক সময় না চাইতেও পাওয়া যায়
কেও কেও এত বেশি পায় যে ভালোবাসার যন্ত্রণায় অস্থির হয়ে যায়;
যেমন তুমি।
আবার অনেকে ভালোবাসা না পেয়েও যন্ত্রণায় কাতরায়
ভালোবাসার কাঙাল হয়ে থাকে
যেমন আমি,
তোমার ভালোবাসার পথ চেয়ে থাকি
আর ভালোবাসার মানে খুঁজে বেড়াই
শুধু তুমিই বোঝো না
কিংবা বুঝেও না বোঝার ভান ধরে থাক
আমায় কষ্ট দিতে।
ভালোবাসা কি জ্যোৎস্নার চেয়ে সুন্দর
ভালোবাসা কি কবিতার চেয়ে কষ্টের
ভালোবাসা কি ফুলের সৌরভ
ভালোবাসা কি সাগরের বিশালতা
কিংবা নদীর বয়ে যাওয়া জল
আমি বুঝতে পারি না
আমার কাছে ভালোবাসা মানে
তোমার বাড়ানো হাত আমায় কাছে টানার
কিংবা "শুধুই তুমি"।
আমি কষ্ট কষ্ট সুখ পেয়ে যাচ্ছি
তোমার প্রতিক্ষার প্রহর গুনে
তুমি যেন আবার কষ্ট কষ্ট দুঃখ পেয় না
ভালোবাসার নষ্ট খেলা খেলতে গিয়ে।

আমি তোমার সঙ্গে বেঁধেছি আমার প্রাণ সুরের বাঁধনে--
তুমি জান না, আমি তোমারে পেয়েছি অজানা সাধনে॥
সে সাধনায় মিশিয়া যায় বকুলগন্ধ,
সে সাধনায় মিলিয়া যায় কবির ছন্দ--
তুমি জান না, ঢেকে রেখেছি তোমার নাম
রঙিন ছায়ার আচ্ছাদনে॥
তোমার অরূপ মূর্তিখানি
ফাল্গুনের আলোতে বসাই আনি।
বাঁশরি বাজাই ললিত-বসন্তে, সুদূর দিগন্তে
সোনার আভায় কাঁপে তব উত্তরী
গানের তানের সে উন্মাদনে॥
এক গুচ্ছ গোলাপ হাতে ধরিয়া ছেলেটা বলল.....
আমি তোমাকে ভালোবাসি.....
অপর জনের চোখে পানি দেখে একটু মুচকি হেসে ছেলেটা আবার বলল.....
কই ফুল গুলো দেখি.....
আমি আসলে দুষ্টুমি করছিলাম.....
আমি তোমাকে ভালোবাসি না.....
মেয়েটা অবাক.....
বলল কি বলছো এসব.....?
ছেলে : তোমাকে সারাজীবন ভালোবাসার কথা না বলে থাকতে পারব.....
কিন্তু তোমার চোখের পানি আমি সইতে পারব না বলে দিলাম.....
মেয়ে : আমি প্রতিদিন হাজারটা বার কাঁদতে চাই সুখে.....
তোমার মুখ থেকে ভালোবাসি কথাটা শুনে.....♥♥♥
আমি তোমাকে ভালোবাসি.....
অপর জনের চোখে পানি দেখে একটু মুচকি হেসে ছেলেটা আবার বলল.....
কই ফুল গুলো দেখি.....
আমি আসলে দুষ্টুমি করছিলাম.....
আমি তোমাকে ভালোবাসি না.....
মেয়েটা অবাক.....
বলল কি বলছো এসব.....?
ছেলে : তোমাকে সারাজীবন ভালোবাসার কথা না বলে থাকতে পারব.....
কিন্তু তোমার চোখের পানি আমি সইতে পারব না বলে দিলাম.....
মেয়ে : আমি প্রতিদিন হাজারটা বার কাঁদতে চাই সুখে.....
তোমার মুখ থেকে ভালোবাসি কথাটা শুনে.....♥♥♥
অনেকদিন পর
বৃষ্টিতে ভিজলাম।।
তবে স্বেচ্ছায়
নয়,অনিচ্ছায়।।
আমি চাইছিলাম
না বৃষ্টি আমাকে ভিজিয়ে দিক!
বৃষ্টির ফোটাঁয় সিক্ত
হই আমি।
তবুও
ভিজলাম।। খুব
মনে হচ্ছিলো তোমার
কথা,
একসাথে ভিজলে কি মজাই
না হতো! সেই উপায়
কি আছে??
তুমি বৃষ্টিতে ভিজতে ভয়
পাও!!
ঠান্ডা লেগে যায়
বুঝি।।
তোমার
বোকা বোকা কথায়
হাসতাম আমি, তখন
তুমি রেগে যেতে।।
বলতে, দেখো
রেগে যাচ্ছি কিন্তু
আমি!
একটু
ভিজলে কি বা হয়,
এভাবে আমার
অনুরোধ, হাজারো মিনতি।।
শেষ পর্যন্ত
ভিজতে রাজি হলে তুমি।।
কিন্তু তখন
তো বৃষ্টি থেমে একেবারে সূর্যের
উদয়।। কিছুটা রাগ
হচ্ছিলো,
তবে ওর
বাকাঁ ঠোটেঁর
হাসি টা রাগ
একবারে জল
করে দিলো।।
আর একবার রিক্সায়
বসে বসে কাকভেজা টাইপ
ভিজলাম বৃষ্টিতে।।
ভালো করে বৃষ্টিতে ভিজতে রিক্সা থেকে নেমে পড়লাম।।
বৃষ্টিতে
ভেজা তো হলোই
না,বরং কাদা মাখিয়ে দিয়ে গেলো একটা গাড়ি।।
কাদায়
মাখামাখি হলো আমাদের
জামা কাপড়।। সেই
অবস্থায় বাড়ি ফেরার
গল্পটা আর নাই
বললাম।।
বৃষ্টিকে আমরা দুজন
এতো ভালোবাসি, তবুও
কেনো জানি একসাথে বৃষ্টিতে ভেজা হয়
নি কখনো।।
তুমি না থাকলে বৃষ্টিতে ভিজা অর্থহীন,
এই
ভেবে সবসময়
এড়িয়ে গিয়েছি।।
কিন্তু আজ হঠাত্
বৃষ্টিটা আমাকে পাগলের
মতো ভিজিয়ে দিলো।।
ভেজা কাকের
উপমা আমি তখন
তোমায়
ভেবে কবিতা রচনা করেছি।।
আকাশের
দিকে তাকিয়ে বার বার
বলেছি,
আমার
সবচেয়ে পছন্দের
মানুষটিকেও
এভাবে ভিজিয়ে দাও
ঈশ্বর!! যেই সুখ
অনুভূতি আমায়
দিচ্ছো, সেটা ও যেন
অনুভব করে।।
বৃষ্টি তো তোমারই
একপ্রকার
ভালোবাসা, এই
ভালোবাসায়
তুমি তাকেও
জড়িয়ে নাও,
যেভাবে আমাকে ধরেছো
বৃষ্টিতে ভিজলাম।।
তবে স্বেচ্ছায়
নয়,অনিচ্ছায়।।
আমি চাইছিলাম
না বৃষ্টি আমাকে ভিজিয়ে দিক!
বৃষ্টির ফোটাঁয় সিক্ত
হই আমি।
তবুও
ভিজলাম।। খুব
মনে হচ্ছিলো তোমার
কথা,
একসাথে ভিজলে কি মজাই
না হতো! সেই উপায়
কি আছে??
তুমি বৃষ্টিতে ভিজতে ভয়
পাও!!
ঠান্ডা লেগে যায়
বুঝি।।
তোমার
বোকা বোকা কথায়
হাসতাম আমি, তখন
তুমি রেগে যেতে।।
বলতে, দেখো
রেগে যাচ্ছি কিন্তু
আমি!
একটু
ভিজলে কি বা হয়,
এভাবে আমার
অনুরোধ, হাজারো মিনতি।।
শেষ পর্যন্ত
ভিজতে রাজি হলে তুমি।।
কিন্তু তখন
তো বৃষ্টি থেমে একেবারে সূর্যের
উদয়।। কিছুটা রাগ
হচ্ছিলো,
তবে ওর
বাকাঁ ঠোটেঁর
হাসি টা রাগ
একবারে জল
করে দিলো।।
আর একবার রিক্সায়
বসে বসে কাকভেজা টাইপ
ভিজলাম বৃষ্টিতে।।
ভালো করে বৃষ্টিতে ভিজতে রিক্সা থেকে নেমে পড়লাম।।
বৃষ্টিতে
ভেজা তো হলোই
না,বরং কাদা মাখিয়ে দিয়ে গেলো একটা গাড়ি।।
কাদায়
মাখামাখি হলো আমাদের
জামা কাপড়।। সেই
অবস্থায় বাড়ি ফেরার
গল্পটা আর নাই
বললাম।।
বৃষ্টিকে আমরা দুজন
এতো ভালোবাসি, তবুও
কেনো জানি একসাথে বৃষ্টিতে ভেজা হয়
নি কখনো।।
তুমি না থাকলে বৃষ্টিতে ভিজা অর্থহীন,
এই
ভেবে সবসময়
এড়িয়ে গিয়েছি।।
কিন্তু আজ হঠাত্
বৃষ্টিটা আমাকে পাগলের
মতো ভিজিয়ে দিলো।।
ভেজা কাকের
উপমা আমি তখন
তোমায়
ভেবে কবিতা রচনা করেছি।।
আকাশের
দিকে তাকিয়ে বার বার
বলেছি,
আমার
সবচেয়ে পছন্দের
মানুষটিকেও
এভাবে ভিজিয়ে দাও
ঈশ্বর!! যেই সুখ
অনুভূতি আমায়
দিচ্ছো, সেটা ও যেন
অনুভব করে।।
বৃষ্টি তো তোমারই
একপ্রকার
ভালোবাসা, এই
ভালোবাসায়
তুমি তাকেও
জড়িয়ে নাও,
যেভাবে আমাকে ধরেছো
রিংটোন বাজিয়ে নিজেই নিজের সাথে কত কথা বলেছি।
কাউকে ভাল না বেসেও, মিথ্যা ভালবাসার অভিনয় করেছি।
শুধু আর একটি বার তোকে ফিরে পাবার
জন্যই এই সব করেছিলাম আমি।
কিন্তু তুই আর ফিরে আসিসনি।
যেদিন তুই আমার সামনে দারিয়ে ওপাশ থেকে আসা সত্যি ফোন কলের উত্তর দিলি,
সেদিন আমি সত্যি নিজেকে সামাল দিতে পারিনি।
পাগোলের মত ছুটেছি তোর পিছু পিছু।
সেদিন একটুও করূনা করিস নি তুই আমাকে একটুও না
সমগ্র পৃথিবীটা একটি প্রেমের বাগান
যেখানে ভালবাসার জন্ম হয় শূন্য থেকে
আর ছড়িয়ে পরে দুর দূরান্তে।
যেনতেন ভাবে নয়, ভালবাসার বিদ্যাকে
অর্জন করতে হয় অনেক সাধনা করে,
অনেক কাঠ খড় পুড়িয়ে মানুষ
হতে পারে একজন সুযোগ্য প্রেমিক।
প্রেমিক আর প্রেমিকার সম্পর্ক হয় সিমবায়োসিস,
একে অপরকে বুঝতে হয়, জানতে হয়।
তবুও কিছু প্রেমে থাকে দুর্বোধ্য নীরবতা
কিছু অদ্ভুত ধরনের লুকোচুরি,
এখানে একজন অনেক কথাই বলে যান
আর অপর জন থাকেন একদম নিশ্চুপ।
এই প্রেমের ক্ষেত্রে, 'আমি' আর 'তুমি'
শব্দ দুটি একদম উহ্য পরে থাকে।
সাধারণত, এই সম্পর্কগুলো হয় কলমের
কালির মতন, যেটার দাগ সহজে মুছে না;
আর মুছলেও তার ছাপ রয়ে যায় সর্বত্র।
প্রতিটি মানুষ এটিকে লালন পালন করে
তার মনের মসজিদ, মন্দির ও গির্জাতে,
আমি এই প্রেমের গোপন জায়গাটা
জানতে চাই, শুনতে চাই যৌথ পৃথিবীর গল্প
যেখানে ভালবাসার জন্ম হয় শূন্য থেকে
আর ছড়িয়ে পরে দুর দূরান্তে।
যেনতেন ভাবে নয়, ভালবাসার বিদ্যাকে
অর্জন করতে হয় অনেক সাধনা করে,
অনেক কাঠ খড় পুড়িয়ে মানুষ
হতে পারে একজন সুযোগ্য প্রেমিক।
প্রেমিক আর প্রেমিকার সম্পর্ক হয় সিমবায়োসিস,
একে অপরকে বুঝতে হয়, জানতে হয়।
তবুও কিছু প্রেমে থাকে দুর্বোধ্য নীরবতা
কিছু অদ্ভুত ধরনের লুকোচুরি,
এখানে একজন অনেক কথাই বলে যান
আর অপর জন থাকেন একদম নিশ্চুপ।
এই প্রেমের ক্ষেত্রে, 'আমি' আর 'তুমি'
শব্দ দুটি একদম উহ্য পরে থাকে।
সাধারণত, এই সম্পর্কগুলো হয় কলমের
কালির মতন, যেটার দাগ সহজে মুছে না;
আর মুছলেও তার ছাপ রয়ে যায় সর্বত্র।
প্রতিটি মানুষ এটিকে লালন পালন করে
তার মনের মসজিদ, মন্দির ও গির্জাতে,
আমি এই প্রেমের গোপন জায়গাটা
জানতে চাই, শুনতে চাই যৌথ পৃথিবীর গল্প
"জীবনের মাত্র দুই রুপ ছিল
যাতে বেধেছ নিজেকে
তুমি কি ব্যর্থ ! লজ্জা পাচ্ছ জিবনের কাছে
সরে যাচ্ছে সব একে একে !
একটি হাত ধরা, আরেকটি হাত বাড়ানো।
কোনটা রাখবে, এতো দ্বিধা কেন ?
এই স্বর্গ, এই হল জাহান্নাম
এটা নামের পার্থক্য!
কদাচ - ঘন তর্কের বিশ্রাম
তুমি আধান উদ্ভাসিত
অভিশাপ নিচ্ছ যা রক্ষিত তোমার থলিতে
স্খলন, তুমি এক ছিলে খুব,
তাই এখানে এখনো মুক্তির আহ্বানে
একটি হাত ধরা, অন্যটি হাত বাড়ানো ।
জীবন মাত্র দুই রূপ গ্রহণ
এবং তুমি বাঁধা নিজের ভুলে
যে রূপ তুমি নিয়েছ হৃদয়ে
আপন সঞ্চারে !
প্রতিটি হৃদয় এখানে, অস্থির
প্রতিটি মনে কিছু বিষণ্নতা আছে
এটা সময়ের ব্যাপার
তুমি নিজেকে খুব বুদ্ধিমান ভেবেছিলে
অন্যরূপ দেখতে চাওনি !
এখন তোমার ঘোর হয়েছে অতিবাহিত
তুমি ক্লান্ত, তাই এখানে এখনো
একটি হাত ধরা, অন্য হাত বাড়ানো
তোমাঢ় মুক্তির জন্য !
জীবনের মাত্র দুই রূপ ছিল
এবং আপনি বেধেছ নিজেকে।
অসাড় একটি রুপে
নয় ধর্ম, নয় পুণ্য
শুধুই মন্দ তাই শেষ ক্ষণে
তোমার দুহাত শুন্য !
অনেক অমীমাংসিত এ হৃদয়
যখন রোম - রোম তুমি পুলকিত হও !
এটাই একামত্র সত্যি বস্তু
কিছু কিছু ব্যক্তিরা বলে, যাক
অপমানের কি আছে,
পরে হিসাব দেখ, এখন সব রাখ
যোতটা জীবন পেলে স্বাদের রূপটি নাও
জীবন বলে না । মন্দ কে ছাড়ো
স্নান কর, ফুটো পুস্প হয়ে
পবিত্রতায় ছুঁয়ে যাক
জাগো মানুষ হয়ে
এবার আমায় ধন্য কর
একটি হাত তুমি ধররেছ, অন্য হাত বাড়ানো
যা করো তাই করো
জীবন শেষে রেখোনা কভু
তোমার পুণ্যের রূপ শুন্য
যাতে বেধেছ নিজেকে
তুমি কি ব্যর্থ ! লজ্জা পাচ্ছ জিবনের কাছে
সরে যাচ্ছে সব একে একে !
একটি হাত ধরা, আরেকটি হাত বাড়ানো।
কোনটা রাখবে, এতো দ্বিধা কেন ?
এই স্বর্গ, এই হল জাহান্নাম
এটা নামের পার্থক্য!
কদাচ - ঘন তর্কের বিশ্রাম
তুমি আধান উদ্ভাসিত
অভিশাপ নিচ্ছ যা রক্ষিত তোমার থলিতে
স্খলন, তুমি এক ছিলে খুব,
তাই এখানে এখনো মুক্তির আহ্বানে
একটি হাত ধরা, অন্যটি হাত বাড়ানো ।
জীবন মাত্র দুই রূপ গ্রহণ
এবং তুমি বাঁধা নিজের ভুলে
যে রূপ তুমি নিয়েছ হৃদয়ে
আপন সঞ্চারে !
প্রতিটি হৃদয় এখানে, অস্থির
প্রতিটি মনে কিছু বিষণ্নতা আছে
এটা সময়ের ব্যাপার
তুমি নিজেকে খুব বুদ্ধিমান ভেবেছিলে
অন্যরূপ দেখতে চাওনি !
এখন তোমার ঘোর হয়েছে অতিবাহিত
তুমি ক্লান্ত, তাই এখানে এখনো
একটি হাত ধরা, অন্য হাত বাড়ানো
তোমাঢ় মুক্তির জন্য !
জীবনের মাত্র দুই রূপ ছিল
এবং আপনি বেধেছ নিজেকে।
অসাড় একটি রুপে
নয় ধর্ম, নয় পুণ্য
শুধুই মন্দ তাই শেষ ক্ষণে
তোমার দুহাত শুন্য !
অনেক অমীমাংসিত এ হৃদয়
যখন রোম - রোম তুমি পুলকিত হও !
এটাই একামত্র সত্যি বস্তু
কিছু কিছু ব্যক্তিরা বলে, যাক
অপমানের কি আছে,
পরে হিসাব দেখ, এখন সব রাখ
যোতটা জীবন পেলে স্বাদের রূপটি নাও
জীবন বলে না । মন্দ কে ছাড়ো
স্নান কর, ফুটো পুস্প হয়ে
পবিত্রতায় ছুঁয়ে যাক
জাগো মানুষ হয়ে
এবার আমায় ধন্য কর
একটি হাত তুমি ধররেছ, অন্য হাত বাড়ানো
যা করো তাই করো
জীবন শেষে রেখোনা কভু
তোমার পুণ্যের রূপ শুন্য
যখন তুমি কাউকে আপন করতে চাও সে কেন এই টান টুকু অনুভব করে না বা বুঝে না বা.... বুঝতে চায় না...।।
আর যখন তুমি কারোর দিক থেকে চোখ ফিরিয়ে নাও সে কেন তোমার দিক থেকে চোখ ফিরিয়ে নেয় না.
জানেন কি, তিন জনের মধ্যে কার কি রকম যন্ত্রণা হচ্ছে ?
প্রথম জন কোনো কষ্টই হচ্ছে নাহ। কারন সে জানেই না তার জন্য হয়ত কেউ ডুকরে ডুকরে কাঁদছে।
দ্বিতীয় জনের মাঝামাঝি কষ্ট হচ্ছে। কারন সে ভাবছে, আমি যাকে ভালোবাসি সে আমাকে কেন ভালোবাসেনা? আর যাকে আমি না চাই সেই বা কেন আসে আমার কাছে ?
আর তৃতীয় জনের চিন্তা কি জানেন..... আমি যাকে ভালোবাসি... সে ভালোবাসে অন্যকে।
হায়রে ভালোবাসা..... বেঁচে থাকতেও নরকের যন্ত্রণা
আমায় দেখা তুমি ও কাঁদবে বিস্ময়ে,
গতির অভাবে সুখ থেমে যাবে না তোমার ।
হাত বারালে সঙ্গির অভাব হবে না,
আমায় হয়তো আর খুঁজে পাবে না ।
দিন যাচ্ছে আজ একা একা এই আমার,
অস্রু সাথি হবে দেখ একদিন তোমার ।
থাকবে সবাই তোমার পাসে সারা বেলা,
খুজে পাবে না হয়ত এই আমায় কোন বেলা ।
আছি দূরে কষ্ট নিয়ে আজ সুখে আছ তুমি,
তোমার আকাশ সুনিল আর আমার মুরুভুমি
গতির অভাবে সুখ থেমে যাবে না তোমার ।
হাত বারালে সঙ্গির অভাব হবে না,
আমায় হয়তো আর খুঁজে পাবে না ।
দিন যাচ্ছে আজ একা একা এই আমার,
থাকবে সবাই তোমার পাসে সারা বেলা,
খুজে পাবে না হয়ত এই আমায় কোন বেলা ।
আছি দূরে কষ্ট নিয়ে আজ সুখে আছ তুমি,
তোমার আকাশ সুনিল আর আমার মুরুভুমি
শনিবার, ২৩ মার্চ, ২০১৩
অভিন্ন আমি ,
তাই ভিন্নতার স্বাদ কেমন
কখনও বুঝিনাই
তুমি তা দেখালে
আমি কখন ভিন্ন
একা জরাজির্ন
গ্রহ নক্ষত্ররা
আর আমাকে আলো দেয়না
অন্ধকারে ভিন্নতার
স্বাদ একটু বেশী
স্বাদ নেই আর হাসি
তোমার ভিন্নতা
আর আমার ভিন্নতা
এক নয়
এর স্বাদও একটু আলাদা
আমার টা টক
তোমার টা মিষ্টি ।
দুরে বসে আর কতদিন
অভিন্ন থাকবো আমি
তোমারও তো মন চাই
পাখা মেলে উড়তে
ডানা ঝাপটাতে
এই ছোট্ট একটা
অভিন্নতার বাধা
তোমাকে আর আটকাবে না
উড়ে যাও নক্ষত্র থেকে নক্ষত্রে
ভুলে আমার ব্ল্যাক হোলে এসনা আর
সমগ্র নিলিমা তোমার
আমার শুধু আমাকে থাকতে দাও।
তুই ছাড়া সবই অসঝ্য
এম আরিফুল আসলাম আকাশ
সন্ধা আকাশের তারা হয়ে
আর কত জ্বলবো তোর আকাশে
আমি যে ক্লান্ত, অবসান্ন
এখন আর আগের মত
নেই আমি ,
আমার আলোতে আর আলো ছড়ায় না
নিভে যাচ্ছে আলোর গভিরতা
আমাকে আর চিনতে পারবিনা
আমি আলোহীন হয়ে
অন্ধকারের পথে হেটে চলেছি
নিরুদ্দেশের ঠিকানায় ।
এখন আর কোন কিছুই
আমার মনের হীমবাহ কে
দোলা দেয় না
বড় একা লাগে
বড় অসঝ্য লাগে
প্রতিটা দিন তুই ছাড়া
বিষাধময় লাগে ।
বদলে যেতে চাই
পারিনা
কেন পারিনা , তুই ছাড়া
এ জীবন রংহীন
তাই আর , মিথ্যে রঙে
রাঙাতে চাই না
ফিকে জীবন কে।
মানুষ বেচে থাকলে বদলায়
কিন্তু আজব কথা যেটা
মেয়েরা সবসময়ই বদলায়
বেচে থাকলে বদলায়
সকালে বিকালে বদলায়
দিনে রাতে বদলায়নে বদলায়
সময়ে অসময়ে বদলায়
কারনে অকারনে বদলায়
মিনিটে মিনিটে বদলায়
ঘুমের ঘরে বদলায়
ছেকা খেলে বদলায়
ভাব দেখানোর জন্য বদলায়
সুন্দরী হলে বদলায়
প্রশংসা করলে বদলায়
রুপ বদলানো মনে হয় এই প্রাণী টার জন্যই সাজে।
সময়ের অজুহতে পর হলে
এম আরিফুল ইসলাম আকাশ
আমার জন্য আজকাল তোমার
সময়ই হয়না
নাকি সময়ের বাইনাতে
আমাকে দুরে সরাতে চাইছ
দুরে সরে যাওয়াতে যদি
তোমার সুখ হয়
তবে কোন আফসোস নেই
অনেক দুরে পারি দেব
এক বুক পাথর চাপা
কষ্টের পাহার নিয়ে
না ফেরার পথে।
কষ্ট হবে জানি
তবুও তোমার জন্য
আজ সবই করতে পারি।
সয়তে পারবো না জানি
তবুও আমার সুখের চাদ
অমাবস্যা না হয়ে
আলো ছড়িয়ে যাবে এটাই
চেয়ে যাব।
এখন শুধুই বিরক্ত
তোমার কাছে
আর জ্বালাব না
কি দোষে পর হলে
আজও বলে গেলে না
একটু সময় পেলে
বলে যেও
সেই পথ চেয়ে বসে থাকব ।
বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ, ২০১৩
আর কখনো কিছু বলবনা
মনেতেই রেখে দেবো,
যখন পারবনা তোমাকে ঠিক চেয়ে নিব।
অচেনা তুমি কেনো তোমাকে কিভাবে চিনি
এই অনুভবে তোমাকে কিভাবে ফিড়িয়ে আনি।
...
না না কাঁদবনা আর তো স্বান্তনা
না বলেও সব বলা হয়ে যাবে।
মনে মনে কথা, কথার আকুলতা
নিরবতাটুকু প্রেম হয়ে রবে।
এসময় তোমায় ফিড়ে চায়
কখনও পেয়ে যাবে
এভাবে স্বভাবে তুমি যে রয়ে যাবে।।
বেঁধেছি বাধনে মনেরই কারনে
বুঝিছি মনে নেই তোমার
তাই নেই অভিযোগ নেই সেই অনুযোগ,
ভুলে গেছি তোমার উপহার।
সেই তুমি, তুমি নেই
করিনা স্মৃতি চারন
সেই আমি, আমি নেই
মনে নেই যা ছিল বাড়ন।
না না কাঁদবনা আর তো স্বান্তনা
না বলেও সব বলা হয়ে যাবে।
মনে মনে কথা, কথার আকুলতা
নিরবতাটুকু প্রেম হয়ে রবে।
এসময় তোমায় ফিড়ে চায়
কখনও পেয়ে যাবে
এভাবে স্বভাবে তুমি যে রয়ে যাবে।।
তোমারি এ আপন মানবে তো ফাগুন
ভুলসব হতে পারে ঘুমে
চোখে যা দেখেছি মিথ্যে নয় কি
সত্য টুকু নিয়েই জীবন
বোঝনা কোন কথা
কোন বাধা নেই যে তোমার।
বোঝনা কোন ব্যাথা
শব্দহীন আমার থাকা।
না না বাঁধবনা আর তো
সাধবনা না বলেও সব,
সব বলা হয়ে যাবে
মনে মনে কথা, কথার আকুলতা
নিরবতাটুকু প্রেম হয়ে রবে।
এসময় তোমায় ফিড়ে চায়
কখনও পেয়ে যাবে
এভাবে স্বভাবে তুমি যে রয়ে যাবে।।
বাঁধবনা আর তো সাধবনা না বলেও সব,
সব বলা হয়ে যাবে...
হুম... যাবে...
মনেতেই রেখে দেবো,
যখন পারবনা তোমাকে ঠিক চেয়ে নিব।
অচেনা তুমি কেনো তোমাকে কিভাবে চিনি
এই অনুভবে তোমাকে কিভাবে ফিড়িয়ে আনি।
...
না না কাঁদবনা আর তো স্বান্তনা
না বলেও সব বলা হয়ে যাবে।
মনে মনে কথা, কথার আকুলতা
নিরবতাটুকু প্রেম হয়ে রবে।
এসময় তোমায় ফিড়ে চায়
কখনও পেয়ে যাবে
এভাবে স্বভাবে তুমি যে রয়ে যাবে।।
বেঁধেছি বাধনে মনেরই কারনে
বুঝিছি মনে নেই তোমার
তাই নেই অভিযোগ নেই সেই অনুযোগ,
ভুলে গেছি তোমার উপহার।
সেই তুমি, তুমি নেই
করিনা স্মৃতি চারন
সেই আমি, আমি নেই
মনে নেই যা ছিল বাড়ন।
না না কাঁদবনা আর তো স্বান্তনা
না বলেও সব বলা হয়ে যাবে।
মনে মনে কথা, কথার আকুলতা
নিরবতাটুকু প্রেম হয়ে রবে।
এসময় তোমায় ফিড়ে চায়
কখনও পেয়ে যাবে
এভাবে স্বভাবে তুমি যে রয়ে যাবে।।
তোমারি এ আপন মানবে তো ফাগুন
ভুলসব হতে পারে ঘুমে
চোখে যা দেখেছি মিথ্যে নয় কি
সত্য টুকু নিয়েই জীবন
বোঝনা কোন কথা
কোন বাধা নেই যে তোমার।
বোঝনা কোন ব্যাথা
শব্দহীন আমার থাকা।
না না বাঁধবনা আর তো
সাধবনা না বলেও সব,
সব বলা হয়ে যাবে
মনে মনে কথা, কথার আকুলতা
নিরবতাটুকু প্রেম হয়ে রবে।
এসময় তোমায় ফিড়ে চায়
কখনও পেয়ে যাবে
এভাবে স্বভাবে তুমি যে রয়ে যাবে।।
বাঁধবনা আর তো সাধবনা না বলেও সব,
সব বলা হয়ে যাবে...
হুম... যাবে...
অনেকদিন পর
বৃষ্টিতে ভিজলাম।।
তবে স্বেচ্ছায়
নয়,অনিচ্ছায়।।
আমি চাইছিলাম
...
না বৃষ্টি আমাকে ভিজিয়ে দিক!
বৃষ্টির ফোটাঁয় সিক্ত
হই আমি।তবুও
ভিজলাম।।খুব
মনে হচ্ছিলো তোমার
কথা,একসাথে ভিজলে কি মজাই
না হতো! সেই উপায়
কি আছে??
তুমি বৃষ্টিতে ভিজতে ভয়
পাও!!
ঠান্ডা লেগে যায়
বুঝি।।
তোমার
বোকা বোকা কথায়
হাসতাম আমি,তখন
তুমি রেগে যেতে।।
বলতে,দেখো রেগে যাচ্ছি কিন্তু
আমি!
একটু
ভিজলে কি বা হয়,এভাবে আমার
অনুরোধ,
হাজারো মিনতি।।
শেষ পর্যন্ত
ভিজতে রাজি হলে তুমি।।
কিন্তু তখন
তো বৃষ্টি থেমে একেবারে সূর্যের
উদয়।।কিছুটা রাগ
হচ্ছিলো,তবে ওর
বাকাঁ ঠোটেঁর
হাসি টা রাগ
একবারে জল
করে দিলো।।
আর একবার রিক্সায়
বসে বসে কাকভেজা টাইপ
ভিজলাম বৃষ্টিতে।।
ভালো করে বৃষ্টিতে ভিজতে রিক্সা থেকে নেমে পড়লাম।।
বৃষ্টিতে ভেজা তো হলোই
না,বরং কাদা মাখিয়ে দিয়ে গেলো একটা গাড়ি।।
কাদায়
মাখামাখি হলো আমাদের
জামা কাপড়।।
সেই
অবস্থায় বাড়ি ফেরার
গল্পটা আর নাই
বললাম।।
বৃষ্টিকে আমরা দুজন
এতো ভালোবাসি,
তবুও
কেনো জানি একসাথে বৃষ্টিতে ভেজা হয়
নি কখনো।।
তুমি না থাকলে বৃষ্টিতে ভিজা অর্থহীন,এই
ভেবে সবসময়
এড়িয়ে গিয়েছি।।
কিন্তু আজ হঠাত্
বৃষ্টিটা আমাকে পাগলের
মতো ভিজিয়ে দিলো।।
ভেজা কাকের
উপমা আমি তখন
তোমায়
ভেবে কবিতা রচনা করেছি।।
আকাশের
দিকে তাকিয়ে বার বার
বলেছি,
আমার
আদিবা কেও
এভাবে ভিজিয়ে দাও
ঈশ্বর!! যেই সুখ
অনুভূতি আমায়
দিচ্ছো,
সেটা ও যেন
অনুভব করে।।
বৃষ্টি তো তোমারই
একপ্রকার
ভালোবাসা,এই
ভালোবাসায়
তুমি তাকেও
জড়িয়ে নাও,যেভাবে আমাকে ধরেছো........
বৃষ্টিতে ভিজলাম।।
তবে স্বেচ্ছায়
নয়,অনিচ্ছায়।।
আমি চাইছিলাম
...
না বৃষ্টি আমাকে ভিজিয়ে দিক!
বৃষ্টির ফোটাঁয় সিক্ত
হই আমি।তবুও
ভিজলাম।।খুব
মনে হচ্ছিলো তোমার
কথা,একসাথে ভিজলে কি মজাই
না হতো! সেই উপায়
কি আছে??
তুমি বৃষ্টিতে ভিজতে ভয়
পাও!!
ঠান্ডা লেগে যায়
বুঝি।।
তোমার
বোকা বোকা কথায়
হাসতাম আমি,তখন
তুমি রেগে যেতে।।
বলতে,দেখো রেগে যাচ্ছি কিন্তু
আমি!
একটু
ভিজলে কি বা হয়,এভাবে আমার
অনুরোধ,
হাজারো মিনতি।।
শেষ পর্যন্ত
ভিজতে রাজি হলে তুমি।।
কিন্তু তখন
তো বৃষ্টি থেমে একেবারে সূর্যের
উদয়।।কিছুটা রাগ
হচ্ছিলো,তবে ওর
বাকাঁ ঠোটেঁর
হাসি টা রাগ
একবারে জল
করে দিলো।।
আর একবার রিক্সায়
বসে বসে কাকভেজা টাইপ
ভিজলাম বৃষ্টিতে।।
ভালো করে বৃষ্টিতে ভিজতে রিক্সা থেকে নেমে পড়লাম।।
বৃষ্টিতে ভেজা তো হলোই
না,বরং কাদা মাখিয়ে দিয়ে গেলো একটা গাড়ি।।
কাদায়
মাখামাখি হলো আমাদের
জামা কাপড়।।
সেই
অবস্থায় বাড়ি ফেরার
গল্পটা আর নাই
বললাম।।
বৃষ্টিকে আমরা দুজন
এতো ভালোবাসি,
তবুও
কেনো জানি একসাথে বৃষ্টিতে ভেজা হয়
নি কখনো।।
তুমি না থাকলে বৃষ্টিতে ভিজা অর্থহীন,এই
ভেবে সবসময়
এড়িয়ে গিয়েছি।।
কিন্তু আজ হঠাত্
বৃষ্টিটা আমাকে পাগলের
মতো ভিজিয়ে দিলো।।
ভেজা কাকের
উপমা আমি তখন
তোমায়
ভেবে কবিতা রচনা করেছি।।
আকাশের
দিকে তাকিয়ে বার বার
বলেছি,
আমার
আদিবা কেও
এভাবে ভিজিয়ে দাও
ঈশ্বর!! যেই সুখ
অনুভূতি আমায়
দিচ্ছো,
সেটা ও যেন
অনুভব করে।।
বৃষ্টি তো তোমারই
একপ্রকার
ভালোবাসা,এই
ভালোবাসায়
তুমি তাকেও
জড়িয়ে নাও,যেভাবে আমাকে ধরেছো........
আমি তোমাকে কোনোদিন দেখিনি কিন্তু মনের ভিতরে তোমার একটা ছবি একে ফেলেছিলাম।
আমার ভালবাসার মানুষ যতই থাকুক না কেন যেদিন তোমাকে আমার সামনে পাবো ঠিক সেই মুহূর্ত থেকে তুমিই হবে আমার সবচেয়ে আদরের।
আমি না দেখেই সত্যি তোমাকে অনেক ভালবেসে ফেলেছি কার...
ন আমি জানি তুমি হবে ঠিক তোমার বাবার মত।
মটু,গুল্লু... :')
অনেক আদর আদর...ঠিক যেন একটা আদরের বস্তা!!!
তো কি হয়েছে তোমার কোন অস্তিত্ব নেই।
তুমিই তো আমার স্বপ্ন।
তোমাকে আর তোমার বাবা কে নিয়ে আমি অনেক স্বপ্ন সাজিয়েছি বাচ্চা।
আমার একটা বাচ্চা না।
দুই দুইটা বাচ্চা।
একটা বড় বাচ্চা,যাকে তুমি বাবা বলে ডাকবে আর আমার ছোট্ট বাচ্চা হলে তুমি।
দুই জন কে আমি নিজের হাতে খাইয়ে দিব।
মাথায় হাত বুলিয়ে ঘুম পারাবো।
অনেক স্বপ্ন আমার তোমাকে নিয়ে।
তো কি হয়েছে যে তোমার কোন অস্তিত্ব নেই।
তোমাকে যখন আমি আমার ভিতরে অনুভব করি তখন তোমার বাবার মুখটা আমার সামনে ভেসে উঠে।
তোমাকে যখন গুটি গুটি পায়ে হাটতে দেখবো তোমার বাবার ছেলে বেলা আমার চোখের সামনে ভেসে উঠবে।
সব কিছুর মাঝে আমি তোমার বাবা কে খুঁজে ফিরি কেন জানো?
কারন আমি আমার হৃদয় টা উজার করে তোমার বাবা কে ভালবাসি।
আর তোমাকে নিয়ে আমি শুধু স্বপ্ন সাজাই।
জানি,তোমার কোন অস্তিত্ব নেই।
কি হয়েছে তাতে?
বাচ্চা...তুমি কি জানো কেন তোমার কোন অস্তিত্ব নেই?
জানো না...
শোনো তাহলে...কারন তোমার কোন বাবা নেই।
কেন তোমার বাবা নেই জানো?
কারন তোমার মা এর ভাগ্যে তোমার বাবা ছিল না।
তোমার মা আর বাবার কোন দিন বিয়ে হয়নি।
তারা শুধু একজন আর একজন কে ভালোবাসতো।
এক সময় তোমার বাবা নামক মানুসটা তোমার মা কে ছেড়ে চলে যায় তাই তোমার অস্তিত্ব কোনদিন আমি আমার ভেতর অনুভব করতে পারিনি।
শুধু স্বপ্ন দেখেছিলাম একটা সুন্দর জীবনের।
যা কোনদিন পূরণ হবার ছিল না।
কিন্তু তুমি সারাজীবন বেচে থাকবে আমার ভালবাসায়।
আমার হৃদয়ে।
আমার অস্তিত্তে... :')
আমার ভালবাসার মানুষ যতই থাকুক না কেন যেদিন তোমাকে আমার সামনে পাবো ঠিক সেই মুহূর্ত থেকে তুমিই হবে আমার সবচেয়ে আদরের।
আমি না দেখেই সত্যি তোমাকে অনেক ভালবেসে ফেলেছি কার...
ন আমি জানি তুমি হবে ঠিক তোমার বাবার মত।
মটু,গুল্লু... :')
অনেক আদর আদর...ঠিক যেন একটা আদরের বস্তা!!!
তো কি হয়েছে তোমার কোন অস্তিত্ব নেই।
তুমিই তো আমার স্বপ্ন।
তোমাকে আর তোমার বাবা কে নিয়ে আমি অনেক স্বপ্ন সাজিয়েছি বাচ্চা।
আমার একটা বাচ্চা না।
দুই দুইটা বাচ্চা।
একটা বড় বাচ্চা,যাকে তুমি বাবা বলে ডাকবে আর আমার ছোট্ট বাচ্চা হলে তুমি।
দুই জন কে আমি নিজের হাতে খাইয়ে দিব।
মাথায় হাত বুলিয়ে ঘুম পারাবো।
অনেক স্বপ্ন আমার তোমাকে নিয়ে।
তো কি হয়েছে যে তোমার কোন অস্তিত্ব নেই।
তোমাকে যখন আমি আমার ভিতরে অনুভব করি তখন তোমার বাবার মুখটা আমার সামনে ভেসে উঠে।
তোমাকে যখন গুটি গুটি পায়ে হাটতে দেখবো তোমার বাবার ছেলে বেলা আমার চোখের সামনে ভেসে উঠবে।
সব কিছুর মাঝে আমি তোমার বাবা কে খুঁজে ফিরি কেন জানো?
কারন আমি আমার হৃদয় টা উজার করে তোমার বাবা কে ভালবাসি।
আর তোমাকে নিয়ে আমি শুধু স্বপ্ন সাজাই।
জানি,তোমার কোন অস্তিত্ব নেই।
কি হয়েছে তাতে?
বাচ্চা...তুমি কি জানো কেন তোমার কোন অস্তিত্ব নেই?
জানো না...
শোনো তাহলে...কারন তোমার কোন বাবা নেই।
কেন তোমার বাবা নেই জানো?
কারন তোমার মা এর ভাগ্যে তোমার বাবা ছিল না।
তোমার মা আর বাবার কোন দিন বিয়ে হয়নি।
তারা শুধু একজন আর একজন কে ভালোবাসতো।
এক সময় তোমার বাবা নামক মানুসটা তোমার মা কে ছেড়ে চলে যায় তাই তোমার অস্তিত্ব কোনদিন আমি আমার ভেতর অনুভব করতে পারিনি।
শুধু স্বপ্ন দেখেছিলাম একটা সুন্দর জীবনের।
যা কোনদিন পূরণ হবার ছিল না।
কিন্তু তুমি সারাজীবন বেচে থাকবে আমার ভালবাসায়।
আমার হৃদয়ে।
আমার অস্তিত্তে... :')
আজ অনেকদিন পরে তোমায় লেখছি।আজ ও কি তুমি অভিমান করে বসে আছো!কিসের এতো জেদ তোমার।তোমার এই জেদের কারনে আজ আমি একা।খুব একা।।
সেইদিনটার কথা মনে আছে তোমার।তুমি তো সবই ভুলে যাও।একবার ভাইয়ার বিয়ে তে তোমাকে রংয়ের পানি তে ভিজিয়ে দিয়েছিলাম।তুমি অবুঝে...
র মতো ঝগড়া শুরু করেছিলে।।সবার সামনে!কেনো তুমি আমায় ভিজিয়ে দিলে না!
কেন?
তুমি তো আমার নতুন ভাবির একমাত্র ছোট বোন।।এটা কি আমার অন্যায় ছিলো!! হয়তো,তবুও আমি তোমাকে সরি বলেছিলাম,মনে পড়ে??আর তুমি?
এরপর থেকে আমি আর তোমার আশপাশে খুব একটা যেতাম না।একদিন তুমি নিজেই আসলে আমার কাছে।মনে হলো আকাশ ভেঙ্গে ব্ষ্টির ফোটা পড়ছে।ভিজিয়ে দিচ্ছে দুজন কে।সে আমাকে বললোঃআমাকে ঘুড়ি উড়ানো শিখাবে।
আমি আমাকে তার ঘুড়িতে উড়িয়ে দিলাম।মাঝে মাঝে তোমার চুল গুলো বাতাসে উড়ে আমার কাধের কার্নিশে এসে লাগতো।আর আমি হারিয়ে যেতাম সাদা মেঘের ফাকেঁ।
একদিন তুমি আমার উড়ানো ঘুড়ি টা নামিয়ে ফেললে।মনের অজান্তেই।আর আমি আমার ঘুড়ি টার লাটাই আর সুতা যে তোমার হাতে তুলে দিয়েছি অনেক আগেই।।
ঘুড়ি টা আজ ও আকাশে উড়ছে।সুতাবিহীন ঘুড়ি টা আজ ও তোমায় অপেক্ষায় আছে,
পারলে ফিরে এসো......
প্রকৃত ভালোবাসা
দুই প্রেমিক-প্রেমিকা ঠিক করেছে আত্মহত্যা করবে। উঁচু পাহাড় থেকে প্রথমে ছেলেটি ঝাঁপ দিল, কিন্তু মেয়েটি দিল না। সে চোখ বন্ধ করে বলল, ভালোবাসা অন্ধ।
এদিকে ঝাঁপ দেওয়ার পর ছেলেটি প্যারাসুট খুলে বলল, প্রকৃত ভালোবাসা কখনো মরে না!
এদিকে ঝাঁপ দেওয়ার পর ছেলেটি প্যারাসুট খুলে বলল, প্রকৃত ভালোবাসা কখনো মরে না!
ইন্দ্রজিৎ কুমার, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ
সে তো আমিও তোমাকে খুব ভালোবাসি
প্রেমিকঃ তুমি আমার জীবনে বাঁচার রসদ, আমার প্রেরণা, আমার সবকিছু।
প্রেমিকাঃ তুমিও আমার প্রাণ গো।
প্রেমিকঃ আমি খুব একটা বড়লোক নই। রোহিতের মতো আমার বড় বাড়ি, বড় গাড়ি কিছুই নেই। কিন্তু একটা কথা আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি, আমার মতো তোমায় কেউ ভালোবাসবে না। আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি।
প্রেমিকাঃ সে তো আমিও তোমাকে খুব ভালোবাসি, কিন্তু রোহিত সম্বন্ধে আরও কিছু কথা বলো তো শুনি।
অষ্টম আশ্চর্য
প্রেমিক তার প্রেমিকার চোখের দিকে তাকিয়ে বলল, তোমাকে দেখে মনে হচ্ছে, তুমি পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য। শুনে প্রেমিকা বলল, তাই নাকি! তাহলে আগের সাতজন কে কে শুনি।
মাসুদুল ইসলাম, আগারগাঁও, ঢাকা
পৃথিবীতে কত সুন্দরী
হাবলুঃ তুমি যদি আমাকে বিয়ে না করো, তাহলে আমি নির্ঘাত আত্মহত্যা করব।
বান্ধবীঃ ছি, আত্মহত্যা করবে কেন? পৃথিবীতে কত সুন্দরী মেয়ে আছে।
হাবলুঃ বাপ রে, তুমিই বিয়ে করতে চাইছ না, আবার সুন্দরী মেয়ে!
বান্ধবীঃ ছি, আত্মহত্যা করবে কেন? পৃথিবীতে কত সুন্দরী মেয়ে আছে।
হাবলুঃ বাপ রে, তুমিই বিয়ে করতে চাইছ না, আবার সুন্দরী মেয়ে!
তানজিল আরাফাত
এম এম কলেজ, যশোর
এম এম কলেজ, যশোর
ছেলেদের থেকে দূরে
প্রেমিকঃ কী ব্যাপার? অত দূরে দাঁড়িয়ে গল্প করছ কেন?
প্রেমিকাঃ মা আমাকে ছেলেদের থেকে দূরে থাকতে বলেছেন
প্রেমিকাঃ মা আমাকে ছেলেদের থেকে দূরে থাকতে বলেছেন
জাভেদ আনোয়ার
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
বিয়ে করতে রাজি
ছেলেঃ দেখ, আমার মনে হয় এবার আমাদের বিয়ে করে নেওয়া উচিত।
মেয়েঃ সেটা মানছি, কিন্তু কারা এমন মানুষ আছে যে আমাদের বিয়ে করতে রাজি হবে?
মেয়েঃ সেটা মানছি, কিন্তু কারা এমন মানুষ আছে যে আমাদের বিয়ে করতে রাজি হবে?
সৌরভ বড়ুয়া
কুড়িল, ঘাটপার, ঢাকা
কুড়িল, ঘাটপার, ঢাকা
পকেটের ফুটো
প্রেমিক : যখন আমার পকেট একেবারে শূন্য, তখনো ওতে কিছু না কিছুই থাকেই।
প্রেমিকা : কী থাকে? সেটা কী?
প্রেমিক : সেটা হল পকেটের ফুটো।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)