আজ অনেকদিন পরে তোমায় লেখছি।আজ ও কি তুমি অভিমান করে বসে আছো!কিসের এতো জেদ তোমার।তোমার এই জেদের কারনে আজ আমি একা।খুব একা।।
সেইদিনটার কথা মনে আছে তোমার।তুমি তো সবই ভুলে যাও।একবার ভাইয়ার বিয়ে তে তোমাকে রংয়ের পানি তে ভিজিয়ে দিয়েছিলাম।তুমি অবুঝে...
র মতো ঝগড়া শুরু করেছিলে।।সবার সামনে!কেনো তুমি আমায় ভিজিয়ে দিলে না!
কেন?
তুমি তো আমার নতুন ভাবির একমাত্র ছোট বোন।।এটা কি আমার অন্যায় ছিলো!! হয়তো,তবুও আমি তোমাকে সরি বলেছিলাম,মনে পড়ে??আর তুমি?
এরপর থেকে আমি আর তোমার আশপাশে খুব একটা যেতাম না।একদিন তুমি নিজেই আসলে আমার কাছে।মনে হলো আকাশ ভেঙ্গে ব্ষ্টির ফোটা পড়ছে।ভিজিয়ে দিচ্ছে দুজন কে।সে আমাকে বললোঃআমাকে ঘুড়ি উড়ানো শিখাবে।
আমি আমাকে তার ঘুড়িতে উড়িয়ে দিলাম।মাঝে মাঝে তোমার চুল গুলো বাতাসে উড়ে আমার কাধের কার্নিশে এসে লাগতো।আর আমি হারিয়ে যেতাম সাদা মেঘের ফাকেঁ।
একদিন তুমি আমার উড়ানো ঘুড়ি টা নামিয়ে ফেললে।মনের অজান্তেই।আর আমি আমার ঘুড়ি টার লাটাই আর সুতা যে তোমার হাতে তুলে দিয়েছি অনেক আগেই।।
ঘুড়ি টা আজ ও আকাশে উড়ছে।সুতাবিহীন ঘুড়ি টা আজ ও তোমায় অপেক্ষায় আছে,
পারলে ফিরে এসো......
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন